বড় জয়ে শেষ চারের লড়াই জমিয়ে তুলেছে খুলনা

Magspot Blogger Template

 

বড় জয়ে শেষ চারের লড়াই জমিয়ে তুলেছে খুলনা

টানা চার জয়ের পর টানা পাঁচ হার—অবশেষে জয়ের দেখা পেল খুলনা টাইগার্স। নিজেদের দশম ম্যাচে আজ দুর্দান্ত ঢাকাকে পাঁচ উইকেটে হারিয়েছে এনামুল হক বিজয়ের দল। এই জয়ে পয়েন্ট টেবিল জমিয়ে তুলেছে খুলনা। ১০ পয়েন্ট নিয়ে উঠে এসেছে টেবিলের চতুর্থ স্থানে।
এতে রান রেটে পিছিয়ে থাকায় এক ধাপ নেমে গেছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।


আজ চট্টগ্রামে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ১২৮ রানে অলআউট হয় ঢাকা। তাড়া করতে নেমে প্রথম বলেই শরিফুল ইসলামের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন এনামুল। অধিনায়ককে অনুসরণ করতে বেশি সময় লাগেনি এভিন লুইসের।

শরিফুলের বলে আলাউদ্দিন বাবুর হাতে ক্যাচ দেন লুইস। ৪ রান করেন তিনি।

এরপর পারভেজ হোসেন ইমনের সঙ্গে শাই হোপের ৪৯ রানের জুটি। শুরুতে কিছুটা জড়তা থাকলেও সময়ের সঙ্গে হাত খোলেন পারভেজ।

চতুরাঙ্গা ডি সিলভাকে টানা দুই ছক্কার পর তৃতীয়টি মারতে গিয়ে আলাউদ্দিনের হাতে ধরা পড়েন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তাঁর ৪০ রানের ইনিংসটি সাজানো চার ছক্কা ও দুই চারে।

পারভেজের পর হোপ দলকে ৯৯ রানে রেখে আউট হয়ে যান। ২৮ বলে ৩২ রান করেন এই ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটার। তবে খুলনাকে পথ হারাতে দেননি আফিফ হোসেন।

ব্যাট ঠিকঠাক কথা না বলায় আজ টপ অর্ডার থেকে মিডলঅর্ডারে নেমেছেন আফিফ। ব্যাটও হেসেছে তাঁর। ২১ বলে ৪৩ রানের ইনিংসে দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন আফিফ। ঢাকার হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন শরিফুল ও তাসকিন। 

এর আগে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারেনি ঢাকা। নিয়মিত বিরতিতে ব্যাটারদের যাওয়া-আসা মিছিলে কিছু রান করেছেন অ্যালেক্স রস, ইরফান শুক্কুর ও মোসাদ্দেক হোসেন। তবে বড় স্কোরের জন্য সেগুলো যথেষ্ট ছিল না। বলের সঙ্গেও পাল্লা দিতে পারেননি ঢাকার ব্যাটাররা। ২৫ রান করা রস ৩৫ বল খেলেন। একই সংখ্যাক রানের জন্য ইরফান ২৬ বল খেলেন।

এদিক থেকে কিছুটা দ্রুত (২৩ বলে ২৬) রান করেন মোসাদ্দেক। চতুরাঙ্গা ১৭ রানে অপরাজিত ছিলেন। খুলনার হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন ওয়েইন পার্নেল ও মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ।

Magspot Blogger Template
Magspot Blogger Template
নবীনতর পূর্বতন

نموذج الاتصال